অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন বলতে যা বোঝায়, এবারও সেটি হবে না বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বললেন, এবারও জনগণের আস্থা অর্জন সম্ভব হবে না।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে রাজধানীতে টিআইবি কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
এ সময় গণতন্ত্র, সুশাসন ও শুদ্ধাচার চর্চার রাজনৈতিক অঙ্গীকারে বেশ কয়েকটি সুপারিশ করে টিআইবি। সুপারিশে উঠে আসে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইসি, দুদক, দুর্নীতি, অর্থপাচার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকার কথা।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মূল ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে নির্বাচনকালীন সরকার, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্বার্থ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত ভূমিকা নির্বাচনে নিশ্চিত করা দরকার।
এ সময় নির্দিষ্ট সংসদীয় আসনের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল বাতিল করার ক্ষমতা রহিত করার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা সংকুচিত করা হয়েছে, টিআইবির গবেষণায় উঠে আসে। এই ধারা পরিবর্তনের সুপারিশ করে প্রতিষ্ঠানটি।
/এমএন
Leave a reply