সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। তারই ধারাবাহিকতায় উত্তর কোরিয়ার সীমান্ত এলাকায় গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া। পিয়ংইয়ংয়ের অভিযোগ, সেখানে পাঠানো হচ্ছে নজরদারি বিমান, ড্রোন ও বেলুন। খবর, দ্য রয়টার্স।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ প্রকাশিত এক বিবৃতিতে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম গ্যাং ইল বলেন, কোরীয় উপদ্বীপ লক্ষ্য করে বারবারই টহল দিচ্ছে গোয়েন্দা বিমান ও ড্রোন। সীমানা লঙ্ঘন করছে নজরদারি বেলুন। যা পিয়ংইয়ংয়ের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। অভিযোগ করা হয়, সমুদ্র সীমানাতেও বাড়তি তৎপরতা দেখাচ্ছে সিউলের নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ড।
উল্লেখ্য, দেশের সার্বভৌমত্ব ও সার্বিক নিরাপত্তা লঙ্ঘনের কঠোর জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারিও দেন উত্তর কোরীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তবে এর উল্টো সুরও আছে মার্কিন ও দক্ষিণ কোরিয়ার তরফ থেকে। সেখান থেকে বলা হয় উত্তর কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান আগ্রাসন মোকাবেলার জন্যই জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলি এই অঞ্চলে যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে।
/এমএইচআর
Leave a reply