সকাল ৮টা থেকে ২৯৯ আসনে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। শেষ হয় বিকাল চারটায়। ভোটগ্রহণের কিছুক্ষণ পর থেকেই শুরু হয় গণনা।
কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া দৃশ্যত শান্তিপূর্ণই ছিল পরিবেশ। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ ভোট-সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিরা। তবে সার্বিকভাবে ভোটার উপস্থিতি ছিল কম।
রাজধানীর একটি কেন্দ্রে সকালে ভোট দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা। সেসময় তিনি বলেন, বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ভোটের পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ। কেন্দ্রে ঐক্যফ্রন্টের এজেন্টদের ঢুকতে না দেয়ার অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, কেউ যদি এজেন্ট না পাঠায় তাহলে আমাদের কী করার আছে।
একই রকম কথা বলেছেন পুলিশ প্রধান ড. জাবেদ পাটোয়ারি। তিনি বলেন, ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই হয়েছে।
কয়েকটি জেলায় বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে নির্বাচন নিয়ে। সিলেট-১ আসনের মদিনা মার্কেট ও নতুন বাজার এলাকায় নৌকার প্রার্থীর ক্যাম্পে ও একটি কেন্দ্রে হামলার ঘটনা ঘটে। আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় মোটর সাইকেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনে আওয়ামী লীগ-বিএনপির কর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এক পর্যায়ে বিএনপি প্রার্থীর বাড়িতে ভাংচুর চালানো হয়। গাড়িতে আগুণ ধরিয়ে দেয়া হয়। পরে টহলরত সেনা সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
দিনব্যাপী বিভিন্ন ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৭জন। তাদের মধ্যে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কমীও রয়েছেন।
Leave a reply