কোরবানির ঈদে মাংস খেতে হবে পরিমিত। বিশেষ করে যাদের উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ অথবা ডায়বেটিস আছে বাড়তি সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে তাদের।
কোরবানির ঈদে মাংস তো খাওয়া হয় জম্পেশ। তবে স্বাস্থ্যের কথা ভাবতে হবে সবার আগে। খেতে হবে পরিমিত, সেই পরামর্শই দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
গরু ও খাসির মাংসের অতিরিক্ত চর্বি অবশ্যই ফেলে রান্নার পরামর্শ চিকিৎসকদের। সেইসাথে রেড মিটের সাথে এলার্জিজনিত রোগের আশংকা থাকে, তাই সেক্ষেত্রে হতে হবে সর্তক।
চিকিৎসকরা বলছেন, ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ ছড়াতে পারে কোরবানি পরবর্তী আর্বজনা। তাই কোরবানির পর পশু জবাই করার স্থান পরিস্কার করতে হবে জীবাণু নাশক ওষধ দিয়ে।
কোরবানির পর ও হাটের পরিবেশ থেকে ছড়াতে পারে ব্যাকটেরিয়া-জনিত রোগ। প্রয়োজন বাড়তি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা।
ঈদের আনন্দে যেন অসুস্থতা বাধ সাধতে না পারে, সেজন্য সবাইকে হতে হবে স্বাস্থ্য সচেতন।
Leave a reply