করোনা সংক্রমণের অস্টম সপ্তাহে পা দিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এরই মধ্যে কমিউনিটি সংক্রমণের চতুর্থ ধাপে এসে ৩ হাজার ছাড়াচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা, মৃত্যুও শতাধিক।সংক্রমণের দেড় মাস পরও সুরক্ষা, নিরাপদে থাকা বা যাতায়াতের বিষয়ে শতভাগ নিশ্চিত হতে পারেননি ডাক্তারসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা।
আক্রান্ত স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা দেড়শ’রও বেশি। আর এর পেছনে একটা বড় কারণ, অনেকেই চিকিৎসকের কাছে গোপন করছেন তথ্য। এরইমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে, সেবা কার্যক্রমের বাইরে চলে গেছেন দেড়-শতাধিক চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী, তবুও হাল ছাড়ছেন না বিভিন্ন হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, এমনকি অ্যাম্বুলেন্স চালকরা। বলছেন, ঝুঁকি নিয়েই মানুষের প্রাণ বাঁচানোর কাজ চালিয়ে যাবেন তারা।
কিন্তু চিকিৎসকদের অনুরোধ যাদেরকে সুরক্ষা ও থাকা-খাওয়ার দায়িত্বটি দেয়া হয়েছে, তারা যেন ব্যবস্থাপনায় আর কোন ত্রুটি না করেন।
এক সলিমুল্লাহ বা মিটফোর্ড হাসপাতালেই ২৪ ডাক্তারসহ আক্রান্ত ৫০ জন চিকিৎসাকর্মী। আইসোলেশনে আছেন তারা। কেমন আছেন বাকীরা, দিনরাত এখনো যারা রোগীর সেবায়। তাদের প্রত্যাশা, চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দেখাবে সরকার।
Leave a reply