ভারতের পরিস্থিতি ঠিক হলে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনও পাওয়া যাবে। তাছাড়া সম্ভাব্য সব উৎস থেকেই প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তত্পর বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এমন আশ্বাস দিয়েছেন বলে উজবেকিস্তানে কানেকটিভিটি সম্মেলন শেষে দেশে ফিরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলেছেন, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে সিনোফার্ম ও সিনোভ্যাক ভ্যাকসিন উৎপাদনের বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন। তবে ফর্মুলা দেবে না চীন; বাল্কের মাধ্যমে ভ্যাকসিনের উপাদান পাঠাবে তারা। এদিকে রাশিয়াও বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে করোনা টিকা স্পুটনিক ভি উৎপাদন করতে চায় বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
Leave a reply