লোডশেডিং যে শুধু মানুষকে বিভ্রান্তিতে ফেলে তা নয়। লোডশেডিংয়ের আছে বেশ উপকারিতাও। চলুন জেনে নেয়া যাক লোডশেডিংয়ের কিছু উপকারিতা।
- বিদ্যুৎ না থাকায় পাওয়ার খরচ কমায় বিদ্যুৎ বিল কম আসবে।
- সৃজনশীল কাজে মনোনিবেশ করতে সহায়তা করে। বিদ্যুৎ এবং প্রযুক্তি আমাদেরকে বড্ড ব্যস্ত রাখে। এতে করে আমরা নিজেকে সময় দিতে পারি না। নিজের সৃষ্টিশীল মনটাকে কাজে লাগাতে পারি না। লোডশেডিংয়ের সময় চাইলে সহজেই নিজেকে সময় দেয়া যাবে।
- পারিবারিক বন্ধন মজবুত হবে। লোডশেডিংয়ের সময়টাতে পরিবারের সবাই মোটামুটি ফ্রি থাকে। তাই ওই সময়ে সবার সাথে স্ত্রী-সন্তানের সাথে সখ্যতা বাড়ানো যেতে পারে। এতে করে পারিবারিক বন্ধন মজবুত হবে।
- সুস্থতা আনবে লোডশেডিং। অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকার প্রবণতা কমবে। সেই সাথে শরীরও ঘামবে কিছুটা। যেটাতে ক্যালরি ক্ষয় হবে। এতে করে শরীর সুস্থ থাকবে।
- লিফটে আটকে যাবার ভয়ে লোকে লিফট ব্যবহার না করে সিড়ি ব্যবহার করবে ফলে সময়ের অভাবে যাদের শরীর চর্চা হয়না তাদের জন্য উপকার হবে।
- লোডশেডিংয়ের সময় বাসায় ইনডোর গেমের আয়োজন করুন। এতে করে খেলাধুলা চর্চা হলো। সময়টাও হাসিখুশিতে কাটলো।
- পোষা প্রাণীর সাথে সময় কাটাতে পারবেন। সারাদিন একলা থাকে পোষা বিড়াল, কুকুর বা পাখিটা? লোডশেডিংয়ে শুধু ওকেই একটু সময় দিন। কথা বলুন, খেলুন, সময় কাটান।
/এনএএস
Leave a reply