মিয়ানমারে সৃষ্ট অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ এবং বাংলাদেশের সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সশস্ত্র বাহিনী ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) ধৈর্যধারণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের তৃতীয় কার্য দিবসে সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এ কথা জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেছেন, মিয়ানমারের সংঘাত-সহিংসতার ঘটনা এবং সীমান্ত এলাকায় এর প্রভাব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ।
এদিন, পয়েন্ট অব অর্ডারে ফ্লোর পান বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি জানতে চান, মিয়ানমারের সংঘাত-সহিংসতার প্রেক্ষাপটে সীমান্ত এলাকার নিরাপত্তায় নেয়া সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে। তখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে এ জবাব দেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য সাংবাদিক দম্পত্তি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্তের সবশেষ অবস্থা জানতে চান। জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, প্রকৃত সত্য উদঘাটনে কিছু সময় লাগতেই পারে। কিছুটা দেরি হলেও ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা হবে।
পরে বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয় সম্পর্কীত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া, এদিন বিস্তারিত আলোচনা চলে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর। এ সময় নানা ইস্যুতে বিএনপি ও জামায়াত জোটের সমালোচনা করেন সংসদ সদস্যরা।
/এমএন
Leave a reply