করফাঁকির জন্য রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ কেইম্যান আইল্যান্ড ও বারমুডায় অর্থ বিনিয়োগ করলে, তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিৎ। সাড়া জাগানো নথি প্যারাডাইস পেপার্স প্রকাশের পর, এ আহ্বান জানান দেশটির বিরোধী দলীয় প্রধান, জেরেমি করবিনের।
তিনি আরও বলেন, কর ফাঁকির কারণে সমাজে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে-এই বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের বুঝতে হবে। জনগণের কাছেও তাদের জবাবদিহিতা থাকা প্রয়োজন। অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের সংগঠন- আইসিআইজে প্রকাশিত এক কোটি ৩৪ লাখ গোপন নথিতে উঠে এসেছে রানীর নাম। বলা হয়, ডাচি অব ল্যাঙ্কাস্টার নামের একটি প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় করস্বর্গে তিনি বিনিয়োগ করেছেন এক কোটি পাউন্ড। অবশ্য, ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো বলছে- এই বিনিয়োগ অবৈধ নয়। বরং, রাজপরিবার অফশোর কোম্পানিতে বিনিয়োগ করতে পারে কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতে পারে। এদিকে, পুতিনের জামাতা কিরিল শামালভের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্কের তথ্য ফাঁস হওয়ার পর মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী উইলবার রস বলেন, তার বিরূদ্ধে আনা অভিযোগ যথাযথ নয়।
Leave a reply