সরকারি পর্যায়ে চাল আমদানিতে গতি নেই। একই অবস্থা বেসরকারি আমদানির ক্ষেত্রেও। ভারতে চালের দাম বেশি হওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সরকারিভাবে ১১ লাখ টন চাল আমদানির কার্যক্রম শুরু হলেও এক লাখ ৯৪ হাজার টন এসেছে। বেসরকারি পর্যায়ে সাড়ে ১৩ লাখ টন আমদানির অনুমতি দিলেও এ পর্যন্ত তিন লাখ ৮০ হাজার টন এসেছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ২১ মার্চের তথ্যানুযায়ী, সরকারি গুদামে মজুত রয়েছে পাঁচ লাখ ৫৬ হাজার টন খাদ্যশস্য। সিদ্ধ ও আতপ চাল আমদানির গতি বাড়াতে, শুল্ক হার কমানো হয়েছে। যাতে করে কম খরচে দ্রুত চাল আমদানি করা যায়।
এদিকে বেসরকারি আমদানিকারকদের মাধ্যমে ১৩ লাখ ৬৫ হাজার টন চাল আনার বিপরীতে এলসি খোলা হয়েছে আট লাখ ২৬ হাজার টন, যা মোট বরাদ্দের অর্ধেকের কিছু বেশি। আর চাল দেশে এসেছে তিন লাখ ৮০ হাজার টন। আর সরকারিভাবে টেন্ডার এবং জিটুজি পদ্ধতিতে ১১ লাখ টনের বেশি চাল আনার প্রক্রিয়া চলছে।
Leave a reply