বিশ্বকাপের উইকেট হবে বোলিং সহায়ক: ইমরুল

|

আইপিএলের টানা ম্যাচের কারণে ব্যাটিং সহায়ক উইকেট নাও হতে পারে সংযুক্ত আরব আমিরাতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। আইসিসি ইভেন্টে সাধারণত স্পোর্টিং উইকেট হলেও এবার বোলাররা বাড়তি সহায়তা পেতে পারেন বলে মনে করেন এই ভেন্যুতে এশিয়া কাপ খেলা ইমরুল কায়েস।

ওমানের ১ম রাউন্ডের পর সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৩ অক্টোবর থেকে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ বা মূল পর্বের লড়াই। আরব আমিরাতের তিন ভেন্যু দুবাই, আবুধাবি আর শারজাতে অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচ।

যার মধ্যে দুই ভেন্যু দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম আর আরব আমিরাতের আবু জায়েদ স্টেডিয়ামে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপ খেলার অভিজ্ঞতা আছে বাংলাদেশের। যে আসরে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার মতো দলকে পেছনে ফেলে ফাইনাল খেলেছিলো বাংলাদেশ।

২০১৮ সালের সেই টুর্নামেন্টের মাঝপথে দলের সাথে যুক্ত হয়ে আফগানদের বিপক্ষে ৭২ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন ইমরুল কায়েস। সেই অভিজ্ঞতা থেকে ইমরুল জানালেন কেমন হতে পারে বিশ্বকাপের উইকেট।

তিনি বলেন, আমি যখন শেষবার খেলি তখন ছিল সেপ্টেম্বর মাস। এবার যেহেতু অক্টোবর-নভেম্বরে খেলা হবে তাই তাপমাত্রা একটু কম থাকবে। উপমহাদেশের দলগুলো এমন কন্ডিশনে খেলে অভ্যস্ত।

এশিয়া কাপের সেই দলের অনেক ক্রিকেটারই নেই এবারের বিশ্বকাপ দলে। এবার সেই আসরের অভিজ্ঞ সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ছাড়াও দলে আছেন লিটন দাস, সৌম্য সরকার ও মোস্তাফিজুর রহমান। অনেকটা উপমহাদেশের মতো উইকেট হলেও আইপিএলের টানা ম্যাচ হওয়ায় কিছুটা ভিন্ন আচরণ করতে পারে দুবাই আর আবুধাবির উইকেট।

ইমরুল বলেন, সাধারণত আরব আমিরাতের উইকেট ব্যাটিং ট্র্যাক হয়, আইসিসি ইভেন্টগুলোর উইকেটও অনেকটা ব্যাটিং সহায়ক হয়। কিন্তু এবার আইপিএলের ম্যাচগুলো হওয়ায় উইকেটগুলো সময় পাচ্ছে না। এই উইকেটে বোলাররা একটু হলেও সুবিধা পাবেন।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply