শীতলক্ষ্যা নদীর মুক্তারপুর থেকে নবীগঞ্জ পর্যন্ত প্রায় চার কিলোমিটার জুড়ে নোঙর করে রাখা হয়েছে বিশালাকৃতির অসংখ্য কার্গো আর জাহাজ। এতে সরু চ্যানেল হয়ে পড়েছে আরও সংকুচিত। সাথে বাল্কহেডের দৌরাত্ম্যে ব্যাহত হচ্ছে যাত্রীবাহি নৌচলাচল। বাড়ছে ঝুঁকি, ঘটছে দুর্ঘটনাও। সমস্যা নিরসনে পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস বিআইডব্লিউটিএর।
নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দর থেকে পাঁচটি রুটে প্রতিদিন অন্তত ৫৮টি যাত্রীবাহি লঞ্চের চলাচল। কিন্তু নদীর মাঝেই এলোমেলোভাবে কার্গো আর জাহাজ নোঙর করে রাখায় মারাত্মকভাবে ব্যাহত নৌচলাচল। দুর্ভোগ আরও বাড়িয়েছে অনুমোদনহীন বাল্কহেডের দৌরাত্ম্য। চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে নৌ চলাচল। অহরহ ঘটছে দুর্ঘটনা। আতঙ্ক নিয়ে প্রতিনিয়ত আসা যাওয়া করতে হচ্ছে লঞ্চ চালক আর যাত্রীদের।
বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক বাবু লাল বৈদ্য জানালেন, নৌ চ্যানেল স্বাভাবিক রাখতে নিয়মিত অভিযান চলছে, দেয়া হচ্ছে মামলা-জরিমানার মতো শাস্তিও। পাশাপাশি নৌযান নোঙরের জন্যও ক্ষেত্রেও পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
আর স্থানীয়দের চাওয়া বেশিকিছু নয়; তারা চান, নিরাপদ হোক নৌপথ; কমে যাক দুর্ঘটনা।
Leave a reply