পেঁয়াজের আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের সুবিধা প্রত্যাহার করেছে রাজস্ব বোর্ড। এর ফলে আগের চেয়ে দ্বিগুণ শুল্কে পেঁয়াজ আমদানি করতে হচ্ছে হিলি বন্দরের আমদানিকারকদের। আমদানি ব্যয় বাড়ায় বাড়তে শুরু করেছে নাসিক জাতের পেঁয়াজের দর। যার প্রভাব পড়েছে স্থানীয় বাজারেও। রাজধানীত আমদানি করা পেয়াজের প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৭ থেকে ৪৮ টাকায়।
নতুন বছরের প্রথম দিন থেকে বেড়েছে পেঁয়াজের আমদানি শুল্ক। আগে শুধু ৫ শতাংশ রেগুলেটরি ট্যাক্স আরডি পরিশোধ করতে হতো। বর্তমানে এর পাশাপাশি আরও ৫ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি পরিশোধ করতে হচ্ছে আমদানিকারদের।
ঊর্ধ্বমূখী পেঁয়াজের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে গত ১৪ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সাময়িক সময়ের জন্য পেঁয়াজের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। ৩১ ডিসেম্বর পার হয়ে যাওয়ায় পূর্বের নির্ধারিত ১০ শতাংশ শুল্ক সংয়ক্রিয়ভাবে কার্যকর হয়ে গেছে। এখন থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে মোট ১০ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা নুরুল আলম খান।
এতোদিন পেঁয়াজ আমদানিতে টনপ্রতি শুল্ক পরিশোধ করতে হতো ১ হাজার ৩৩১ টাকা। এখন পরিশোধ করতে হচ্ছে ২ হাজার ৬৬২ টাকা।
এদিকে শীতে মুরগির দর ঊর্ধ্বমুখী, চাহিদা বাড়লেও যোগান ক্রমশ কমছে। এ নিয়ে প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে।
/এডব্লিউ
Leave a reply