প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট ঘোষিত পার্লামেন্ট বিলোপের সিদ্ধান্ত বৈধ কিনা, সে বিতর্ক গড়িয়েছে আদালত অব্দি। বিষয়টি নিয়ে আজ পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি ওমর আতা বন্দিয়াল জানান, আদালতের নির্দেশের পরই পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়ার মতো সিদ্ধান্ত কার্যকর করা যাবে। বিষয়টি খতিয়ে দেখবে ৩ বিচারপতির বেঞ্চ।
রোববার (৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে তোলা অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ করে দেন পাক পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকার। ডেপুটি স্পিকার জানান, সংবিধানের ৫ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে এটি অবৈধ। আর এ ঘোষণার পরই প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়ার ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট। এসময় প্রেসিডেন্ট আরও ঘোষণা করেন, ৩ মাসের মধ্যে হবে আগাম নির্বাচন।
এমন ঘোষণায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় বিরোধী জোট। তারা হুঁশিয়ারি দেয়, এসব ঘোষণা এবং সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জে যাবে তারা। একইসাথে বিরোধী দলের প্রধান শাহবাজ শরিফকে তারা প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করে।
/এডিব্লউ
Leave a reply