কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে যাওয়া পর্যটকদের জন্য প্রশাসনের নানা পদক্ষেপ

|

কাঞ্চনজঙ্ঘা, মেঘমুক্ত আকাশে যেনো এক ফালি শুভ্রতার আলো। অপূর্ব-মোহনীয় কাঞ্চনজঙ্ঘা টানছে পর্যটকদের। আর তাই, কাঞ্চনজঙ্ঘার নৈসর্গিক রূপ দেখতে প্রতিদিন পঞ্চগড়ে যাচ্ছেন পর্যটকরা। হিমালয়ের পাদদেশ হওয়ায় উত্তরের এ অঞ্চলে একটু আগেই বইছে শীতের আমেজ। পর্যটক সমাগমে উৎসবমুখর পরিবেশে পরিণত হয়েছে পর্যটন শিল্পাঞ্চলটিতে৷ ভ্রমণ পিপাসুরা যেনো নির্বিঘ্নে বেড়াতে পারেন সেজন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।

ভোরের আলো ফুটতেই খালি চোখে দেখা মিলছে অপরুপ সেই দৃশ্যের। সূর্যকিরণে বরফচূড়ায় লাল আভা। তারপর, বেলা যতো গড়াতে থাকে, ততই ভিন্ন রুপ। সাদা বরফে ঢাকা তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। তুষার শুভ্র হিমালয়ের নান্দনিক রুপ। যা দেখা যায়, তেঁতুলিয়ায় দাঁড়িয়ে। তাই তো, মহানন্দা পাড়ে বাড়ছে পর্যটকদের ভিড়। তবে, সমস্যা সেখানে রাতে থাকা নিয়ে।

কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখাতে যাওয়া পর্যটকদের জন্য নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।

তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহাগ চন্দ্র সাহা বলেন, পর্যটকদের বসার জন্য গ্যালারি নির্মাণ করা হয়েছে। পর্বত দেখতে ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। পাশাপাশি তেঁতুলিয়ার হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলোকে পর্যটকদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, অক্টোবর থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি, সমতল থেকে পরিষ্কার দেখা যায় বরফে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।

/এসএইচ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply