চলছে পবিত্র রমজান মাস। দ্বিতীয় হিজরিতে, পবিত্র কোরআনের আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তা’য়লা উম্মতের ওপর রমজানের রোজা ফরজ করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘রমজানের প্রথম দশক রহমতের, মধ্য দশক মাগফিরাতের আর শেষ দশক নাজাতের।’ প্রথম দশকে আল্লাহ বান্দার প্রতি রহমত নাজিল করেন। সেই রহমতের প্রথম দশকের বাকি আর ১টি দিন।
বুধবার (২০ মার্চ) চলছে পবিত্র রমজানের ৯ নম্বর রোজা। আগামিকালের রোজার মধ্য দিয়ে শেষ হবে রহমতের প্রথম দশক। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এটা এমন এক মাস যে প্রথম দশ দিন রহমতের বারিধারায় পরিপূর্ণ।
এ মাসে মুমিনকে যেসব বিষয়ের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে তম্মধ্যে অন্যতম একটি হলো দোয়া কবুল। মহানবী সা. বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। ন্যায়পরায়ণ বাদশা, রোজা পালনকারী যতক্ষণ না সে ইফতার করে এবং মজলুম।’ (তিরমিজি, হাদিস, ৩৫৯৮)
তাই রমজানের রহমতের দশকের শেষে এসে আল্লাহর অনুগ্রহ পেতে রোজাদারের করণীয় হলো: দিনের বেলা একনিষ্ঠতার সঙ্গে রোজা পালন করা, দান-সদকা করা, জামাতে নামাজ আদায় করা, রাতের তারাবিহ ও তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া, কোরআন তিলাওয়াত করা, ফিতরা ও যাকাত দেয়া, আল্লাহর জিকির করা ও তাকওয়া অর্জনে সচেষ্ট হওয়া।
/এআই
Leave a reply