ভারতের বিহারে দাবদাহে, হিটস্ট্রোক আর মাথাব্যথায় মৃতের সংখ্যা দেড়শ’ ছুঁইছুঁই; যাদের বেশিরভাগই শিশু। প্রাণহানির জন্য এরই মধ্যে চার লাখ রুপি করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার।
তীব্র গরমের জন্য ১৯ জুন পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে রাজ্যের সব স্কুল।
চলতি গ্রীষ্মে ৩২ বার দাবদাহের কবলে পড়েছে দেশটি। এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে দেশটির উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের জনজীবন।
রোববার (১৬ জুন) পশ্চিম ও উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে বৃষ্টি হওয়ায় গরম কিছুটা কমেছে। তবে তাপমাত্রার পারদ এখনও ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে।
তপ্ত হাওয়া বইছে দিল্লি, মহারাষ্ট্র, মধ্য প্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানা আর উত্তর প্রদেশ, এমনকি হিমাচল আর জম্মু-কাশ্মিরে।
১ জুন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় রাজস্থানের চুরুতে, ৫০ দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টি বিলম্বিত হওয়ায় গরম আরও বাড়বে বলে জারি করা হয়েছে সতর্কতা।
২০১৫ সালে ভয়াবহ গরমে ভারতে প্রাণ যায় আড়াই হাজার মানুষের।
Leave a reply