দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু হলেও জমে ওঠেনি বেচাকেনা। মানভেদে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৭ থেকে ৩৫ টাকায়।
এদিকে নতুন করে অনুমতিপত্র না পেলে এক সপ্তাহের মধ্যে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
তারা বলছেন, সামনে চাহিদা বাড়লে আবারও বাজার নিয়ন্ত্রণহীন হতে পারে। ভারত অনুমতি দেয়ার পর দু’দিনে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ ঢুকেছে প্রায় সাড়ে নয়শ’ টন।
মানভেদে প্রতিটন পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে আড়াইশ’ থেকে ৩শ’ ডলারে। পাইকারিতে কেজি প্রতি ভারতীয় পেঁয়াজের দাম হাঁকা হচ্ছে ২৭ থেকে ৩৫ টাকা। তবে এখনও জমে ওঠেনি বেচাকেনা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমানে চাহিদা কিছুটা কম তারপরও আমদানিকৃত আর দেশি পেঁয়াজের দাম একই হওয়ায় বেচাকেনায় মন্দা।
আমদানিকারকরা বলছেন, রোজাকে কেন্দ্র করে সামনে পেঁয়াজের চাহিদা বাড়বে। সেই সময় বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমদানি দরকার। কিন্তু সরকার নতুন করে অনুমতিপত্র বা আইপি না দেয়ায় আমদানির জন্য এলসি খুলতে পারছেন না তারা।
৩ জন আমদানিকারকের ২ হাজার ৩শ’ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি রয়েছে। নতুন আইপি না পেলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
হিলি স্থলবন্দরের ১২ জন ব্যবসায়ী ২০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করেছেন।
Leave a reply