ভাগ্য বদলায়নি তাবিজ কারিগরদের

|

ভাগ্যবদল হয়, এমন বিশ্বাসে মানুষ তাবিজ ব্যবহার করলেও ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি কারিগরদের। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে ঝাড়ফুঁকের ব্যবহার কমে যাওয়ায় তাবিজ ব্যবসায় নেমেছে ধস। তাবিজের ব্যবহার না থাকায় ক্রমেই এ ব্যবসায় মন্দাভাব দেখা দিয়েছে। পেশা বদল করছেন অনেকে।

লোহার তাবিজ তৈরিতে সুনাম আছে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার। সদর ইউনিয়নের চোরাবো, টান মুশরী ও ভিংরাবো গ্রামের দুই শতাধিক পরিবারে এই শিল্প লালিত হচ্ছে কয়েক প্রজন্ম ধরে। লোহা ছাড়াও পিতল, রূপা এমনকি স্বর্ণের মত দামি ধাতুর তাবিজ তৈরি হয় এখানে।

যে তাবিজের বদৌলতে ভাগ্য ফেরার গল্প শোনা যায় অহরহ, সেই তাবিজের কাঠামো তৈরি করে দিন বদলাতে পারেনি কারিগররা। কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি তাবিজের চাহিদা কমে যাওয়ায় অনেকে ঝুকছেন ভিন্ন পেশায়। তারপরও পূর্বপুরুষের এই পেশাকে আঁকড়ে রাখার চেষ্টা অনেকের।

এ খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সহজ শর্তে ঋণসহ কিছু সরকারি উদ্যোগ ও সুবিধা টিকিয়ে রাখতে পারে ঐতিহ্যবাহী এই পেশা। আর হাতের কাজে জীবিকা যাদের সেই জনগোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতার আহ্বান স্থানীয় জনপ্রতিনিধিমজান আলী মন্ডলের।

সাধারণত পরিবারের সব সদস্য সম্পৃক্ত হন তাবিজের কাঠামো তৈরির প্রক্রিয়ায়। বছরজুড়ে রূপগঞ্জের ঘরে ঘরে দেখা মেলে তাবিজ আর মাদুলি বানানোর কর্মব্যস্ততা।

এদিকে ফরিদপুরের মাঝকান্দি থেকে গোপালগঞ্জের ভাটিয়াপাড়া পর্যন্ত ৪৭ কিলোমিটার সড়কের কাজ শেষ হয়েছে ২ বছর আগে। তবে দুইবার মেয়াদ বাড়িয়ে ৪ বছরেও শেষ হয়নি রেল ক্রসিংয়ের ওপর দিয়ে মহাসড়কের ওভারপাসের নির্মাণকাজ। প্রতিবেদনটি পড়ুন এই লিংকে

/এডব্লিউ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply