বুটের চুক্তিতে মেসি-রোনালদোর চেয়ে বেশি আয় নেইমারের

|

ছবি: সংগৃহীত

ক্রীড়া সামগ্রী প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান পুমার কাছ থেকে প্রতি বছরে ২৩ মিলিয়ন ইউরো আয় করেন ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমার জুনিয়র। ক্রীড়া ইতিহাসে কোনো পৃষ্ঠপোষক কোম্পানির সাথে এটিই সবচেয়ে বড় ব্যক্তিগত চুক্তি। অপরদিকে, অ্যাডিডাসের কাছ থেকে মেসি বছরে আয় করেন ১৮ মিলিয়ন ইউরো। নাইকির বুট পরে খেলতে নেমে রোনালদোর আয় ১৫ মিলিয়ন ইউরো। খবর দ্য ডেইলি মেইলের

একজন ফুটবলারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিজেকে ফিট রাখা। কিন্তু চোটের কারণে বারবার মাঠের বাইরে ছিটকে পড়তে হয়েছে নেইমার জুনিয়রকে। ফুটবল আর নেইমারের মাঝে যে ক’দিন বা মাসের বিরতি ছিল তার মধ্যে দায়ী চোট। একের পর এক ইনজুরির কারণে প্রায়শই মাঠ থেকে ছিটকে যান নেইমার। সবশেষ দীর্ঘ চার মাসের জন্য মাঠের খেলাকে বিদায় জানিয়েছেন এই ফরোয়ার্ড।

তবে মাঠের ভেতর তিনি যতটা কার্যকরী ঠিক তেমনি মাঠের বাইরে তার দাপট এক ফোঁটাও কম নয়। ফুটবলের সঙ্গে তার কয়েক মাসের বিচ্ছেদেও ব্র্যান্ড ভ্যালু কমেনি একবিন্দুও। নেইমারের পায়ের বুটজোড়াই তার প্রমাণ। প্রতি বছর এখান থেকেই তিনি আয় করেন ২৩ মিলিয়ন ইউরো, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫০ কোটি টাকারও বেশি।

২০২০ সালে বিশ্বের শীর্ষ ক্রীড়া সামগ্রী প্রতিষ্ঠান নাইকির সঙ্গে ১৫ বছরের চুক্তি শেষ হয় নেইমারের। এরপর চুক্তি হয় জার্মান প্রতিষ্ঠান পুমার সঙ্গে। বর্তমানে এই ব্র্যান্ডের বুট পায়ে দিয়ে তিনি আয় করেন ২৩ মিলিয়ন ইউরো।

ছবি: সংগৃহীত

এদিকে, আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতানো লিওনেল মেসির সঙ্গে আজীবনের চুক্তি করেছে অ্যাডিডাস। বছরে এখান থেকে তার আয় ১৮ মিলিয়ন ইউরো।

ছবি: সংগৃহীত

এই তালিকার চারে আছেন নাইকির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। নাইকির বুট পরে খেলতে নেমে বছরে এই পর্তুগিজ সুপারস্টার আয় করেন ১৫ মিলিয়ন ইউরো।

অপরদিকে, ২০১৯ সালে কিলিয়ান এমবাপ্পের পৃষ্ঠপোষক হয় নাইকি। বছরে তার অ্যাকাউন্টে জমা হয় ১ কোটি ৫৮ লাখ ইউরো অথবা ১৭৬ কোটি টাকা।

/আরআইএম


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply