বিশ্বমঞ্চে দেশের বাকি অধিনায়কদের ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ সাকিবের সামনে

|

ছবি: সংগৃহীত

প্রায় ১ যুগ পর আবারও বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়কের দায়িত্ব কাঁধে উঠেছে সাকিব আল হাসানের ওপর। সবশেষ ২০১১ সালে অধিনায়কের দায়িত্ব ছিলেন এ বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। সেবার বিশ্বকাপেও অধিনায়ক ছিলেন তিনি। তবে ওয়ানডে অধিনায়কত্বের পরিসংখ্যানে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা এবং তামিম ইকবালের থেকে এখনও পিছিয়ে আছেন সাকিব। বিশ্বকাপে অধিনায়ক হিসেবে অন্যদের ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে বাংলাদেশ ক্রিকেটের এ পোস্টার বয়ের।

২০১৫ ও ২০১৯ বিশ্বকাপে মাশরাফীর নেতৃত্বে তিনটি করে ম্যাচ জেতে টাইগাররা। অন্যদিকে ২০১১ সালের বিশ্বকাপে সাকিবের নেতৃত্বে টাইগাররা ৩ টি ম্যাচে জয় পেয়েছিল। তাইতো এবার সাকিবের সামনে চ্যালেঞ্জ, বিশ্বমঞ্চে মাশরাফীকে ছাড়িয়ে যাওয়ার। ভারতের অনুষ্ঠিত এবারের বিশ্বকাপে ৪ টি ম্যাচ জিতলেই মাশরাফীকে ছাড়িয়ে যাবেন সাকিব।

ওয়ানডেতে সফল অধিনায়কের তালিকা করলে মাশরাফী – তামিমের পরে অবস্থান সাকিব আল হাসানের। অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফী ৮৮ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে জিতেছেন ৫০টা। শতাংশের হারে যা দাড়ায় ৫৬.৮১।

বিশ্বকাপে নেতৃত্ব না দিলেও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে জয়ের দিক থেকে দুইয়ে তামিম ইকবাল। ৩৭ ম্যাচ নেতৃত্ব দিয়ে জিতেছেন ২১ ওয়ানডে। শতাংশের হারে ৫৬.৭৫।

আর তিনে থাকা সাকিব ৪৯ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে জয় পেয়েছেন ২৩ ওয়ানডেতে। ৪৬ শতাংশ জয়ের হার থাকা সাকিবের সামনে এবার ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ অন্যদের।

সেই পথে এশিয়া কাপ আর বিশ্বকাপের আগে দল গোছাতে খুব কম সময়ই পাচ্ছেন সাকিব। এশিয়া কাপের ১৯ দিন আগে দলের দায়িত্ব নেয়া সাকিবকে প্রমাণ করতে হবে বিশ্বমঞ্চেও।

/আরআইএম


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply